২রা জুলাই, ২০২২ খ্রিস্টাব্দ | ১৮ই আষাঢ়, ১৪২৯ বঙ্গাব্দ
প্রকাশিত: ২:৪৮ অপরাহ্ণ, সেপ্টেম্বর ৩, ২০১৬
ইসকন আর মূল ধারার সনাতন হিন্দুরা কখনো এক নয়। দুটি দল সম্পূর্ণ বিপরীত। ইসকন হিন্দুরা সর্বদা কূটকৌশলী এবং মূল হিন্দুদের উপর নিপীড়ন করে এদেশে প্রভাব বিস্তার করে আছে।স্বামীবাগে বর্তমানে যে ইসকন মন্দির রয়েছে, সেখানে কিন্তু আগে ইসকন মন্দির ছিলো না। সেখানে ছিলো মূল ধারার সনাতন হিন্দুদের আশ্রম-মন্দির ও বসতবাড়ি । কিন্তু সেখানেই চক্রান্ত করে মূল হিন্দুদের ঘড়বাড়ি ছাড়া করে ইসকনরা এবং দখল করে বিশাল এলাকায় নির্মাণ করে ইসকন মন্দির। মূলত: উপর দিয়ে অতিধার্মিক সেজে থাকা ইসকনরা প্রকৃতঅর্থেই হিন্দু ধর্মের এক নম্বর শত্রু। তাদের মূল টার্গেট সবগুলো মন্দির অতিকৌশলে দখল করে নেয়া এবং বর্তমান হিন্দু নেতাদের দেশ থেকে বিতারণ করা।গত ২০১২ সালে ফেব্রুয়ারি মাসে ঠাকুরগাও জেলায় মূল ধারার হিন্দুদের মন্দির দখল করে নিতে চায় ইসকনরা, এজন্য তারা এক হিন্দুকেও খুনও করে। গত ২০১৩ সালের শেষের দিকে রমনাকালী মন্দিরে কথিত গণশ্রাদ্ধ নামক অনুষ্ঠানকে কেন্দ্র করে মূল ধারার হিন্দুদের সাথে দ্বন্দ্বে জড়িয়ে পরে ইসকনের সহাযোগী সংগঠন হিন্দু মহাজোট। সে সময় ঢাকেশ্বরী মন্দিরে মূল ধারার হিন্দু সংগঠন হিন্দু খ্রিস্টান বৌদ্ধ ঐক্য পরিষদ সংবাদ সম্মেলন করে গণশ্রাদ্ধ বন্ধ করতে বলে। রমনাকালী মন্দিরের আদিবাসীদের সাথে যোগাযোগ করে জানা যায়, মন্দিরের মূল আদিবাসীদের হটিযে সংগঠনটি মন্দিরের নেতৃত্ব নেয়ার চেষ্টা করছে। তাদের মূল উদ্দেশ্য, মন্দিরের বিশাল আয় হস্তগত করা এবং মন্দিরের পুরাতনদের সরিয়ে নিজেদের ক্ষমতা প্রতিষ্ঠিত করা।উল্লেখ্য, সে সময় একটি মামলার পরিপ্রেক্ষিতে পুলিশ গোপন তদন্ত রিপোর্ট দিয়ে জানায় যে, এরা মূল ধারা হিন্দু নয় এবং দেশে অরাজকতা তৈরী করাই উক্ত উগ্রাবাদী সংগঠনটির উদ্দেশ্য। যেকোন উপায়ে যেন গণশ্রাদ্ধ বন্ধ করা হয়। এ রিপোর্ট পেয়ে সরকার দ্রুত গণশ্রাদ্ধ বন্ধ করে দেয়। সৌভাগ্যের বিষয়, পুলিশের উক্ত গোপন রিপোর্টের এক কপি আমার হাতে পৌছেছ, যা স্ক্যান করে দেয়া হলো।সর্বশেষ বলেতে চাই, ইসকন হচ্ছে মূল হিন্দু ধর্মকে বিভক্ত করার পশ্চিমা খ্রিস্টানদের কৌশল (এ কারণে ইসকনরা কখন ভারতীয় হিন্দুদের ছবি ব্যবহার করে না, পশ্চিমা শেতাঙ্গ হিন্দুদের ছবি দেয়)।এ ইসকন গোষ্ঠী চক্রান্ত করে বহু হিন্দুদের বাড়িঘর ছাড়া করেছে, আরো করবে। বাংলাদেশে মূল ধারার সনাতন হিন্দুদের হটিয়ে নিজেদের দখল প্রতিষ্ঠা করাই ইসকনদের উদ্দেশ্য। তাই এখনো সময় আছে ইসকন সম্পর্কে মূল ধারার হিন্দুদের সচেতন হওয়ার।…সংবাদসূত্র- http://www.somewhereinblog.net/০�… ই জুলাই, ২০১৪
সম্পাদক ও প্রকাশক : মস্তাক আহমদ পলাশ
সহ-সম্পাদক : জুমা কবীর মীম
নির্বাহী সম্পাদক : নাজমুল কবীর পাভেল
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক : উজ্জ্বল চৌধুরী।
মস্তাক আহমদ পলাশ কর্তৃক নিউ বর্ণমালা অফসেট প্রেস, রাজা ম্যানশন, জিন্দাবাজার, সিলেট থেকে মুদ্রিত ও অনামিকা এ/৩৪ পূর্ব শাহী ঈদগাহ, সিলেট থেকে প্রকাশিত।
ইমেইল : sylheterdinkalnews@gmail.com,
ফেইসবুক পেইজ : The Daily Sylheter Dinkal ০১৭২২১৮৮৫৫১, ০১৭৫৫৮৬৬২২২, ০১৭১২৫৪০৪২০, শ্রীহট্ট মিডিয়া লিমিটেডের একটি প্রতিষ্ঠান।
Design and developed by M-W-D