১লা ডিসেম্বর, ২০২৩ খ্রিস্টাব্দ | ১৬ই অগ্রহায়ণ, ১৪৩০ বঙ্গাব্দ
প্রকাশিত: ২:৩৫ অপরাহ্ণ, মে ৮, ২০১৬
আজ বিশ্ব মা দিবস। প্রতিটি ক্ষণ, মুহূর্ত নিজেকে বিলিয়ে দিয়ে যিনি সন্তানকে বড় করে তোলেন, তাকে পৃথিবীতে চলার উপযুক্ত করে গড়ে তোলেন যিনি, সেই ‘মা’য়ের কাছে সন্তানের ঋণ পরিশোধের দিন আজ। মাকে ভক্তি, শ্রদ্ধায়, ভালবাসায় ভরিয়ে দিয়ে তার দোয়া, আশীর্বাদ নেয়ার আজই সুযোগ।
‘মা দিবসের’ প্রচলন শুরু হয় প্রথম প্রাচীন গ্রীসে। সেখানে প্রতি বসন্তকালে একটি দিন দেবতাদের মা ‘রিয়া’, যিনি ক্রোনাসের সহধর্মিণী তার উদ্দেশ্যে উদযাপন করা হতো। ১৯১৪ সালে আমেরিকার প্রেসিডেন্ট উড্রো উইলসন দিবসটিকে রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি দেন। এরপর পৃথিবীর দেশে দেশে মা দিবসটি পালনের রেওয়াজ ছড়িয়ে পড়ে।
মা হচ্ছেন সন্তানের অভিভাবক, পরিচালক, দার্শনিক, শ্রেষ্ঠ শিক্ষক ও বড় বন্ধু। পৃথিবীতে আসার আগে সন্তান মায়ের গর্ভে তিলে তিলে বড় হয়। মায়ের দেহ থেকেই খাদ্য গ্রহণ করে। ইসলামে মায়ের মর্যাদা অসীম। মা’কে মহান আল্লাহ তা’য়ালা রাসূলে পাক হযরত মুহম্মদ সাল্লালাহু আলাইহে ওয়া সাল্লামের পর সর্বোচ্চ আসন দিয়েছেন। হাদিসে বলা আছে– ‘মায়ের পায়ের নিচে সন্তানের বেহেশত।’ নেপোলিয়ন বলেছিলেন– “আমাকে একজন ভাল মা দাও, আমি তোমাদের একটি ভাল জাতি উপহার দেব।”
মাকে শ্রদ্ধা ও ভালবাসা জানানোর নির্দিষ্ট কোনো দিন নেই। মায়ের প্রতি ভালবাসা প্রতিটি মুহূর্তের। তারপরও বিশ্বের সকল মানুষ যাতে একসাথে মায়ের প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে পারে সেজন্য আন্তর্জাতিক মা দিবস পালন করা হয়। প্রতিটি মায়ের মনের কথা যেমন,‘আমার সন্তান যেন থাকে দুধে-ভাতে’। তেমনি প্রতিটি সন্তানের প্রতিদিনের ভাবনা– ‘জননী আমার তুমি, পৃথিবী আমার, তোমার চরণ ছুঁয়ে বন্দনা গাই, হাজার বছর পরে যদি আমি আসি ফিরে তোমারই কোলেতে পাই যেন ঠাঁই, মা গো।’
সম্পাদক ও প্রকাশক : মস্তাক আহমদ পলাশ
সহ-সম্পাদক : জুমা কবীর মীম
নির্বাহী সম্পাদক : নাজমুল কবীর পাভেল
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক : উজ্জ্বল চৌধুরী।
মস্তাক আহমদ পলাশ কর্তৃক নিউ বর্ণমালা অফসেট প্রেস, রাজা ম্যানশন, জিন্দাবাজার, সিলেট থেকে মুদ্রিত ও অনামিকা এ/৩৪ পূর্ব শাহী ঈদগাহ, সিলেট থেকে প্রকাশিত।
ইমেইল : sylheterdinkalnews@gmail.com,
ফেইসবুক পেইজ : The Daily Sylheter Dinkal ০১৭২২১৮৮৫৫১, ০১৭৫৫৮৬৬২২২, ০১৭১২৫৪০৪২০, শ্রীহট্ট মিডিয়া লিমিটেডের একটি প্রতিষ্ঠান।
Design and developed by M-W-D