২৯শে নভেম্বর, ২০২৩ খ্রিস্টাব্দ | ১৪ই অগ্রহায়ণ, ১৪৩০ বঙ্গাব্দ
প্রকাশিত: ৫:১১ অপরাহ্ণ, আগস্ট ৩০, ২০১৬
৩০ আগস্ট ২০১৬. মঙ্গলবার: সিলেট মেট্রোপলিটন ইউনিভার্সিটির শিক্ষার্থী খালেদুজ্জামান খালেদকে অপহরণ করে হত্যার ঘটনায় তিনজনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেনে আদালত। পাশাপাশি তাদেরকে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা অনাদায়ে আরও এক বছরের কারাদণ্ডের আদেশ দেয়া হয়েছে।
আর সাক্ষ্যপ্রমাণের ভিত্তিতে অপরাধ প্রমাণিত না হওয়ায় মামলায় অভিযুক্ত অন্য ৫ জনকে খালাস দিয়েছেন আদালত।
মঙ্গলবার (৩০ আগস্ট) দুপুরে সিলেট জেলা ও দায়রা জজ মনির আহমদ পাটোয়ারি এই আদেশ দেন।
যাবজ্জীবন কারাদণ্ডপ্রাপ্তরা হচ্ছেন- সিলেটের বিয়ানীবাজার উপজেলার চান্দগ্রামের হুমায়ুন কবির, গোলাপগঞ্জ উপজেলার ফুলবাড়ি ইউনিয়নের উত্তরপাড়া গ্রামের আবদুস সাত্তারের ছেলে ফাহিম আহমদ ও জকিগঞ্জ উপজেলার বিলেরবন্দ গ্রামের মৃত আবদুল মান্নানের ছেলে মুকিত আল মাহমুদ।
খালাসপ্রাপ্তরা হচ্ছেন- বিয়ানীবাজার চান্দগ্রামের মৃত বশারত আলীর ছেলে সাইব উদ্দিন, যাবজ্জীবন দণ্ডপ্রাপ্ত হুমায়ুন কবিরের মা রিনা বেগম, তার বোন লাকি বেগম ও ডলি বেগম এবং বিয়ানীবাজারের মোহাম্মদপুর এলাকার মৃত জোয়াদ আলীর ছেলে গৌছ উদ্দিন।
উল্লেখ্য, ২০১৪ সালের ২১ জুলাই সিলেটের গোলাপগঞ্জ উপজেলার নিমাদল গ্রামের ছালেহ আহমদ ছলকু মিয়ার ছেলে ও সিলেট মেট্রোপলিটন ইউনিভার্সিটির শিক্ষার্থী খালেদুজ্জামান খালেদ ও তার খালাতো ভাই জহিরুল ইসলামকে অপহরণ করে ১২ লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি করে। এরমধ্যে জহিরুল ৩ লাখ টাকা জোগাড় করে দেয়ার শর্তে মুক্তি পান। কিন্তু টাকা না পেয়ে অপহরণকারীরা খালেদকে হত্যা করে। ৪ দিন পর ২৫ জুলাই ফেঞ্চুগঞ্জের কুশিয়ারা নদী থেকে হাত-পা বাঁধা অবস্থায় খালেদের লাশ উদ্ধার করে পুলিশ।
এ ঘটনায় খালেদের বাবা বাদি হয়ে ৮ জনকে আসামি করে মামলা করেন। পুলিশ তদন্ত শেষে ৮ জনকে অভিযুক্ত করে চার্জশিট দাখিল করে।
সম্পাদক ও প্রকাশক : মস্তাক আহমদ পলাশ
সহ-সম্পাদক : জুমা কবীর মীম
নির্বাহী সম্পাদক : নাজমুল কবীর পাভেল
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক : উজ্জ্বল চৌধুরী।
মস্তাক আহমদ পলাশ কর্তৃক নিউ বর্ণমালা অফসেট প্রেস, রাজা ম্যানশন, জিন্দাবাজার, সিলেট থেকে মুদ্রিত ও অনামিকা এ/৩৪ পূর্ব শাহী ঈদগাহ, সিলেট থেকে প্রকাশিত।
ইমেইল : sylheterdinkalnews@gmail.com,
ফেইসবুক পেইজ : The Daily Sylheter Dinkal ০১৭২২১৮৮৫৫১, ০১৭৫৫৮৬৬২২২, ০১৭১২৫৪০৪২০, শ্রীহট্ট মিডিয়া লিমিটেডের একটি প্রতিষ্ঠান।
Design and developed by M-W-D