সমাবেশকে কেন্দ্র করে বিএনপির নেতাকর্মীদের গ্রেফতার করা হচ্ছে–বিএনপি মহাসচিব

প্রকাশিত: ৮:০২ পূর্বাহ্ণ, নভেম্বর ২, ২০১৬

সমাবেশকে কেন্দ্র করে বিএনপির নেতাকর্মীদের গ্রেফতার করা হচ্ছে–বিএনপি মহাসচিব

img_7976-696x477-1০২ নভেম্বর ২০১৬, বুধবার: ৭ নভেম্বর জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসের সমাবেশের ব্যাপারে সরকার ইতি বাচক বলে জানিয়েছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।একই সঙ্গে তিনি বলেন, আমরা রাজধানীর সোহরাওয়র্দী উদ্যানে সমাবেশের জন্য অনুমতি চেয়েছি। আশা করছি অনুমতি পাব। গণতান্ত্রিক অধিকারকে সরকার বাধা দিবে না। তবে সমাবেশকে কেন্দ্র করে বিএনপির নেতাকর্মীদের গ্রেফতার করা হচ্ছে।

বুধবার দুপুরে রাজধানীর নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে গাজীপুর, নারায়গঞ্জ, টাঙ্গাইল, ঢাকা জেলা বিএনপির নেতৃবৃন্দের সাথে যৌথসভা শেষে তিনি এসব কথা বলেন।

মির্জা ফখরুল বলেন, আওয়ামী লীগের নেতাদের ভাষা স্বৈরাচারী ভাষা। এক দলীয় মনোভাব। আমরা সংঘাত সৃষ্টি করতে চাই না। আওয়ামী লীগ পুরাপুরি ভাবে এক দলীয় শাসন প্রতিষ্ঠা করতে চায়। আমরা আশা করি তারা( আওয়ামী লীগ) সেখান থেকে সরে আসবে। আমাদেরকে সমাবেশের অনুমতি দিবে।

তিনি বলেন, ৭ নভেম্বর জাতীয় জীবনে একটি গুরুত্বপূর্ন দিন। স্বাধীনতাকে রক্ষা করার জন্য সিপাহী বিপ্লব করে শপত নিয়েছেন। এ দিন শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান কালজয়ী দর্শন গ্রহন করে রাজনীতিতে গুনগত পরিবর্তন করেছিলেন।

বিএনপির এই নেতা বলেন, সরকার গণতন্ত্রে বিশ্বাস করেনা বলেই বিএনপির নেতাকর্মীদেও গ্রেফতার করছে। বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব হাবিব উন নবী খান সোহেলসহ সকল নেতাকর্মীদেও মুক্তির দাবি করেন তিনি।

যৌথ সভায় বিএনপির স্থায়ী কমিটর সদস্য মির্জা আব্বাস, গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট আহমেদ আজম খান, এম এ মান্নান, চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা আমান উল্লাহ আমান, বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী, সাংগঠনিক সম্পাদক ফজলুল হক মিলন, সহ সাংগঠনিক সম্পাদক আব্দুস সালাম আজাদ, ঢাকা জেলা বিএনপির সভাপতি ডা. দেওয়ান মো. সালাহ উদ্দিন, সাধারণ সম্পাদক আশফাক আহমেদ প্রমুখ।

এ সংক্রান্ত আরও সংবাদ

ফেসবুকে সিলেটের দিনকাল