২৯শে নভেম্বর, ২০২৩ খ্রিস্টাব্দ | ১৪ই অগ্রহায়ণ, ১৪৩০ বঙ্গাব্দ
প্রকাশিত: ৮:০৯ পূর্বাহ্ণ, অক্টোবর ১২, ২০১৬
প্রকাশিত: ১২ অক্টোবর ২০১৬, বুধবার: আগামী ২২ ও ২৩ অক্টোবর বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের সম্মেলন। সেই সম্মেলনের সময় ঘনি আসছে সিলেট সহ সারা বাংলাদেশ থেকে বিভিন্ন নেতা ছবি দিয়ে গুরুত্বপূর্ণ পদে দেখতে চাই বলে ফেইসবুক পোষ্ট দেওয়া হচ্ছে। তবে সব মিলিয়ে লক্ষ্যে নিয়ে বিষয় হচ্ছে এধরনের দাবী না জানিয়ে ফেইসবুক বিভিন্ন পোষ্টে “জননেত্রী শেখ হাসিনার পাশে সুলতান মনসুরকে দেখতে চাই” এধরনের পোষ্ট দিচ্ছে বিভিন্ন স্তরের নেতা কর্মী ও সাধারণ মানুষ।
বাংলাদেশ ছাত্রলীগের সাবেক কেন্দ্রীয় সভাপতি, বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের সাবেক কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক, ডাকসুর ভিপি ও সাবেক এমপি, জাতির জনক বঙ্গবন্ধুর মানসপুত্র সুলতান মোহাম্মদ মনসুর আহমদ তিনি নিজের ফেইসবুকে পোষ্ট দিয়েছেন তা নিম্নে তুলে ধরা হলো:
“আমার ব্যাপারে যারা আমার নেত্রীকে ভুল বুজিয়েছেন, তাদের কেও একদিন জনতার আদালতে বিচারের সম্মুখীন হতে হবে।” —— সুলতান মুহাম্মদ মনসুর আহমদ
দলের এবং দলের বাহিরের কয়েকটি পোষ্ট নিম্নে তুলে ধরা হলো:
Mizanur Rahman Babel
এই সেই সুলতান মনসুর ১৯৭৫সালে বংঙ্গবন্ধু হত্যার প্রতিবাদ করতে রাজপথে নেমে ছিলেন। এই সেই সুলতান মনসুর যার ওভাব আজ হাড়ে হাড়ে সিলেটবাসী অনুভব করছে। আমি এই নেতাকে নিয়ে বিগত দিনে কিছু পোষ্ট দিয়ে ছিলাম। অনেকে আমাকে সংস্কার পন্তি বলেছে। আমি বলতে চাই যারা সুলতান ভাইকে চিনে নাই তারা আশলেও হতভাগা। আমি আশা করি মাননীয় নেত্রী সকল মান অভিমান ভুলে গিয়ে নতুন কমিটিতে সুলতান ভাইকে যোগ্যতম স্থান দিবেন। জয় বাংলা। জয় বংঙ্গবন্ধু।
Azim Uddin
৭১ পরবর্তী সময়ে সারা বাংলায় আলোড়ন সৃষ্টিকারী ছাত্রনেতা। ধ্বংসস্তুপের উপর দাঁড়িয়ে জয়বাংলার পতাকা সর্বোচ্ছে তুলে ধরার দূঃসাহসী নেতা পরিচ্ছন্ন রাজনীতির জীবন্ত কিংবদন্তী — সুলতান মোঃ মনসুর আহমদ। আপাদমস্তক বঙ্গবন্ধুর আদর্শের উজ্জল দৃষ্টান্ত। সারা বাংলার মুজিব সৈনিকদের হৃদয়ের আকুল আকুতি — আগামী জাতীয় কাউন্সিলে কেন্দ্রীয় কমিটির গুরুত্বপূ্র্ণ পদে সুলতান মনসুরকে চাই। রাজাকার আর মীরজাফরের প্রেতাত্বাদের রুখতে সুলতান মনসুরদের বড়ই প্রয়োজন।
Md Didarul Alom Nimu
ছাত্র রাজনীতির উজ্জ্বল নক্ষত্র, হাতে গুনা যে কয়েক জন জীবন্ত কিংবদন্তি রয়েছেন তন্মদ্ধে একজন যার নামের আগে – পিছে কোনো বিশেষণের দরকার হয়না রাজনীতিতে যার নাম একটি ব্রান্ড হিসেবে বিবেচ্য জনাব সুলতান মোহাম্মদ মনসুর আহমেদ সাহেবকে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের গুরুত্বপূর্ণ পদে দেখতে চাই। আজ কেবল সময়ের দাবী সকলের প্রিয় সুলতান ভাইকে দেশরত্ন জননেত্রি শেখ হাসিনার পাশে থেকে বাংলাদেশকে আরও সমৃদ্ধির পথে নিয়ে যেতে অগ্রণী ভূমিকা রাখার সুযোগ দান করা।এই প্রজন্মের যারা জাতির পিতা বঙগবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে দেখেনি তারা যেনো বাংলার ছাএরাজনীতির মুকুটহীন সম্রাট সুলতান মোহাম্মদ মনসুর আহমেদ কে ভালো করে দেখে নেয়। জয় বাংলা জয় বংঙ্গবন্ধু জয়তু শেখ হাসিনা।
Sarowar Jahan Sumon
(সেই সুলতান মনসুর এর আজ বড় প্রয়োজন………) পঁচাত্তরের পনেরোই আগষ্টের জাতীয় নির্মম (জাতির জনকের স্বপরিবারে) হত্যাকাণ্ডের পর যারা নিজের জীবনকে তুচ্ছ করে জনযুদ্ধ ঘোষণা করেছিল। তাদের মধ্যে অন্যতম একজন বীর মুক্তিযোদ্ধা সুলতান মোহাম্মদ মনসুর আহমদ। ছাত্রলীগের সর্বকালের অন্যতম জনপ্রিয় ছাত্র নেতা এমনকি পঁচাত্তরের পর আওয়ামী লীগের প্রথম বিজয় যার(ডাকসুর ভিপি-দেশরত্ন জননেত্রী শেখ হাসিনার অনুপ্রেরণায়) হাত ধরে আসে। তার নামটি হচ্ছে বীর মুক্তিযোদ্ধা সুলতান মোহাম্মদ মনসুর আহমেদ। সাবেক ডাকসুর সভাপতি ও ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সভাপতি।পঁচাত্তরের পরে আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে অপপ্রচারের ষড়যন্ত্র মোকাবেলা করে বৃহত্তর সিলেট সহ সারা বাংলাদেশে আওয়ামী লীগের ঘাটি গড়তে যে লোকটি অবদান সর্বাধিক । একসময় সারা বাংলা কাপানো জনপ্রিয় ছাত্রনেতা সাংগঠনিক দক্ষতায় সবার কাছে একনামে পরিচিত হয়েছিলেন সুলতান ভাই নামে।দেশরত্ন জননেত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশে সারা বাংলা চষে বেড়িয়েছেন প্রানপ্রিয় সংগঠনকে উজ্জ্বীবিত করতে। কঠোর সাংগঠনিক দক্ষতায় হয়ে উঠেছিলেন দেশরত্ন জননেত্রী শেখ হাসিনার স্নেহভাজন। আমাদের ভাবনায় একজন ত্যাগী নিঃস্বার্থ কিন্তুু অভিমানী এক প্রকৃত মুজিব সেনার জলন্ত উদাহরন তিনি।অসাধারন সাংগঠনিক দক্ষতার কারনে আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক নির্বাচিত হয়ে ছিলেন। ওয়ান ইলেভেনের পর জনপ্রিয় সংগঠক সুলতান ভাইয়ের রাজনৈতিক উজ্জ্বল আকাশে নেমে আসে ঘন কালো মেঘের ছায়া।অদৃশ্য কারণে দলের মুলধারা থেকে ছিটকে পড়েন।নেত্রীর স্নেহভাজন সুলতান মনসুর হন বিরাগভাজন। আমাদের প্রিয় সুলতান ভাইয়ের প্রতি বিনীত অনুরোধ, আর চুপ করে থাকবেন না।যা হওয়ার অনেক হয়েছে।আপনাকে নির্দোষ ভেবে দুরে সরে থাকলে সমস্যার সমাধান হবে না।বরং দুরত্বই বাড়বে।নেত্রীর সামনে আপনার অবস্থান পরিষ্কার করতে হবে।কারণ আপনি বিবেকের কাছে পরিষ্কার থাকলেও নেত্রীর কাছে কিন্তুু আপনার বিরুদ্ধে নেতিবাচক ধারনাটাই গেছে।মান অভিমান ভুলে গিয়ে অন্তত একবার নেত্রীর সামনে গিয়ে দাঁড়ান,দেখবেন উভয়ের শ্রদ্ধা আর স্নেহের অশ্রুবানে সবকিছু মুছে গেছে। আমরা সিলেট বাসীআশা করি,মমতাময়ী নেত্রী আমাদের এই মুকুটহীন সম্রাট কে দলের দায়িত্বশীল পদে পদায়ন করবেন। জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু…..।।। জয় হোউক মূলধারার নেতৃত্বের….।।।
Sheikh Kamrul Hasan Shahan
“সুলতান মনসুর রাজনীতির ক্লিনম্যান” ডাকসু ভবণে বঙ্গবন্ধুর ছবি উত্তোলনকারী এই নেতাকে, আওয়ামী লীগের কাউন্সিলে দলের গুরত্বপূর্ণ পদে পুনরায় ফিরিয়ে আনা হোক । –যিনি নিজের জীবন দিয়ে হলেও জাতির জনকের হত্যার বদলা নিতে হাতে অস্ত্র তুলে নিয়েছিলেন, এরশাদ সরকারের সময় নানা প্রলোভনের ডাক আসা সত্বেও আওয়ামী লীগ নেত্রী শেখ হাসিনার পাশে থেকে সংগ্রাম করেছেন, বিএনপি জামায়াত জোট সরকারের বিরুদ্ধে আন্দোলনে ছিলেন সামনের কাতারে সেই জাতীয় নেতা, ডাকসু’র সাবেক ভিপি, সাবেক কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সভাপতি, বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক সুলতান মোহাম্মদ মনসুর আহমদকে নেত্রীর পাশে দেখতে চাই।
Ruhel Ahamed Ruhel
বৃহত্তর সিলেটে আওয়ামীলীগকে সুসংগঠিত করতে সুলতান মনসুরের বিকল্প নেই। তাকে যতাযত মর্যাদা দিয়ে দলের দায়িত্ব ফিরিয়ে আনা এখন সময়ের দাবি।
Nayemur Rahman Nayem
৭১ পরবর্তী সময়ে সারা বাংলায় আলোড়ন সৃষ্টিকারী ছাত্রনেতা। ধ্বংসস্তুপের উপর দাঁড়িয়ে জয়বাংলার পতাকা সর্বোচ্ছে তুলে ধরার দূঃসাহসী নেতা পরিচ্ছন্ন রাজনীতির জীবন্ত কিংবদন্তী — সুলতান মোঃ মনসুর আহমদ। বঙ্গবন্ধুর আদর্শের উজ্জল দৃষ্টান্ত। সারা বাংলার মুজিব সৈনিকদের হৃদয়ের আকুল আকুতি –বাংলাদেশ আওমীলিগের কাউন্সিলে কেন্দ্রীয় কমিটির গুরুত্বপূ্র্ণ পদে সুলতান মনসুরকে দেখতে চাই।
সম্পাদক ও প্রকাশক : মস্তাক আহমদ পলাশ
সহ-সম্পাদক : জুমা কবীর মীম
নির্বাহী সম্পাদক : নাজমুল কবীর পাভেল
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক : উজ্জ্বল চৌধুরী।
মস্তাক আহমদ পলাশ কর্তৃক নিউ বর্ণমালা অফসেট প্রেস, রাজা ম্যানশন, জিন্দাবাজার, সিলেট থেকে মুদ্রিত ও অনামিকা এ/৩৪ পূর্ব শাহী ঈদগাহ, সিলেট থেকে প্রকাশিত।
ইমেইল : sylheterdinkalnews@gmail.com,
ফেইসবুক পেইজ : The Daily Sylheter Dinkal ০১৭২২১৮৮৫৫১, ০১৭৫৫৮৬৬২২২, ০১৭১২৫৪০৪২০, শ্রীহট্ট মিডিয়া লিমিটেডের একটি প্রতিষ্ঠান।
Design and developed by M-W-D